বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু , ইনফ্লুয়েঞ্জা, সিজনাল জ্বর, ভাইরাস জ্বর - Bird flu, Swine flu, Influenza, Seasonal Fever, Viral - Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

ফোনে অর্ডার দিতে: 01720000039 অর্ডার করার জন্য প্রোডাক্ট কোডটি লিখে কল বা SMS, Whatsapp, IMO করুন. সারা বাংলাদেশ কুরিয়ারে ডেলিভারি । Ginseng Alkushi Ashwagandha জিনসিং আলকুশি, অশ্বগন্ধা শিমুল

SUBTOTAL :
homeo
বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু , ইনফ্লুয়েঞ্জা, সিজনাল জ্বর, ভাইরাস জ্বর - Bird flu, Swine flu, Influenza, Seasonal Fever, Viral

বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু , ইনফ্লুয়েঞ্জা, সিজনাল জ্বর, ভাইরাস জ্বর - Bird flu, Swine flu, Influenza, Seasonal Fever, Viral

Short Description:

Product Description

 ♦♦ বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু , ইনফ্লুয়েঞ্জা, সিজনাল জ্বর, ভাইরাস জ্বর - Bird flu, Swine flu, Influenza, Seasonal Fever, Viral  




এমন একটি প্রাণঘাতী রোগের কথা কল্পনা করুন যাতে একজন টগবগে যুবক কাল বেলা “গলা ব্যথায় আক্রান্ত হলো, দুপুরে “কোন কিছুই ঠিক মতো চলছে না” অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হলো এবং সন্ধ্যায় সে লাশ হয়ে বেরিয়ে গেলো। কিংবা আরেকজন মানুষের কথা চিন্তা করুন যিনি

কোথাও যাওয়ার জন্য বাসে বা ট্রেনে চড়ে বসলেন কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছার পূর্বেই মরে লাশ হয়ে পড়ে রইলেন। হ্যাঁ, ১৯১৮ সালের প্রলংকরী স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারী অনেকটা এমনই ছিল যা মাত্র চারমাসে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। এক বছর স্থায়ী সেই মহামারীতে দুই থেকে

পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় এবং অন্তত পঞ্চাশ কোটি লোক অসুস্থ হয়েছিল। 



গত দুইশ বছরে পৃথিবীতে যত মহামারী এসেছে, তার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, সে-সব মহামারীর চিকিৎসায় এলোপ্যাথির সাফল্য ছিল খুবই সামান্য; অন্যদিকে হোমিওপ্যাথির সাফল্য ছিল অনেকটা ঈর্ষণীয় প্যায়ের। হোমিওপ্যাথি আবিষ্কারের প্রথম যুগেই ইউরোপ

স্কারলেট ফিভারের (Scarlet Fever) মহামারী দেখা দেয় যা মোকাবেলায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি বিরাট সাফল্যের পরিচয় দেয়। পক্ষান্তরে স্কারলেট ফিভার নিয়ন্ত্রণে এলোপ্যাথির ব্যর্থতা ছিল স্মরণ রাখার মতো।১৯১৮ সালের প্রলংকরী স্প্যানিশ ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারী

মোকাবেলাতেও হোমিওপ্যাথির কামিয়াবী ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। ইহা ছাড়াও কলেরা, বসন্ত, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি, পোলিও প্রভৃতি মহামারী নিরাময়ে হোমিওপ্যাথির অবদান অনস্বীকার্য।  



বর্তমানে একটি নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা অর্থাৎ সোয়াইন ফ্লু মহামারী বিশ্ববাসীর মনে ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। এই বছর খানেক পূর্বেও বার্ড ফ্লু নামক আরেকটি মহামারী পৃথিবীকে কাঁপিয়ে তুলেছিল, যা এইচ৫এন১ ভাইরাসের আক্রমণে হতো। এই পর্যন্ত ১৫ প্রজাতির ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু

 ভাইরাস সনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমান সোয়াইন ফ্লু রোগের ভাইরাসের নাম দেওয়া হয়েছে এইচ১এন১ {novel influenza A (H1N1)} সরকারী চিকিৎসা পদ্ধতিতে অর্থাৎ এলোপ্যাথিতে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসকে মনে করা হয় রোগের মূল কারণরূপে।

 ফলে এন্টিবায়োটিক বা এন্টিভাইরাল ঔষধ প্রয়োগে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসকে হত্যা করতে পারলেই মনে করা হয় রোগমুক্তি ঘটেছে। কিন্তু আধুনিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, এই ধরণের চিনত্মা সঠিক নয়।  



কেননা অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, সংশ্লিষ্ট ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসের মৃত্যুর পরও রোগের অনেক জটিলতা থেকেই যাচ্ছে।অথচ হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা দুশ বছর পূর্ব থেকেই দাবী করে আসছেন যে, ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস রোগের একটি কারণ হতে পারে; কিন্তু কখনই মূল কারণ নয়।

রোগের মূল কারণ হলো বিশেষ বিশেষ রোগ হওয়ার প্রতি ব্যক্তি বিশেষের (জন্মগত বা অর্জিত) শারীরিক প্রবণতা বা টেনডেঙ্গী (susceptibility)। একথা সবাই জানে যে, গাছের মরা ডালেই ব্যাঙের ছাতা (ছত্রাক) জন্মে; সুস্থ ডালে নয়। কেউ কেউ যক্ষ্মা রোগীর সংস্পর্শে এক

 মিনিট থেকেই যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয় পড়ে অথচ কেউ কেউ যক্ষ্মা হাসপাতালে দশ বছর চাকরি করেও যক্ষ্মায় আক্রানত্ম হয় না। 



ইহার কারণ কি? এলোপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞান ভুল পথে চলছে বলেই জীবদেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বা ইমিউন সিষ্টেমকে (immune system) শক্তিশালী করার পরিবর্তে ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস মারার পেছনে লেগে আছে।এই অপচিকিৎসার ফলশ্রুতিতে দিন দিন মানুষের

 আত্মরক্ষার ক্ষমতা কেবলই হ্রাস পাচ্ছে অন্যদিকে ভাইরাসগুলো দিন দিনই অধিক থেকে অধিকতর শক্তিশালী হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে মানবজাতিই একদিন পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এবং ভাইরাসগুলো সগৌরবে টিকে থাকবে। হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মূল টার্গেট

 যেহেতু জীবদেহের ইমিউনিটিকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ এবং নিরাময় করা : সেহেতু সকল রোগের চিকিৎসায় অবলম্বন করাই হতে পারে সর্বোত্তম পন্থা।একটি ঐতিহাসিক সত্য এই যে, আমেরিকা এবং ইউরোপে হোমিওপ্যাথির জনপ্রিয়তা অর্জনের একটি বড় কারণ

ছিল উনবিংশ শতাব্দিতে এসব অঞ্চলে সংঘটিত সংক্রামক মহামারী রোগসমূহের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির অবিস্মরণীয় সাফল্য।  



ডা. টমাস এল ব্রাডফোর্ডের সংখ্যার যুক্তি (The Logic of Figures) নামক বইটি প্রকাশিত হয় ১৯০০ সালে যাতে তিনি এলোপ্যাথিক এবং হোমিওপ্যাথিক হাসপাতালে রোগীদের মৃত্যু হারের বিস্তারিত তুলনামূলক উপাত্ত উপস্থাপন করেন।এতে দেখা যায় হোমিওপ্যাথিক

হাসপাতালের তুলনায় এলোপ্যাথিক হাসপাতালে মৃত্যুর হার ছিল দ্বিগুণ থেকে আট গুণ বেশী। ১৮৪৯ সালে সিনসিনাটির হোমিওপ্যাথিক ডাক্তাররা দাবী করেন যে, তাদের চিকিৎসাধীন এক হাজার কলেরা রোগীর মধ্যে মাত্র ৩% মৃত্যুবরণ করেছেন। তারা তাদের দাবীর

প্রমাণের উদ্দেশ্যে বেঁচে যাওয়া এবং মৃত্যুবরণ করা সমস্ত রোগীর নাম এবং ঠিকানা তারা পত্রিকায় ছাপিয়ে দিয়েছিলেন। 



 অথচ কলেরা রোগে এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মৃত্যু হার ছিল ৪০% থেকে ৭০% ভাগের মধ্যে। ইয়েলো ফিভারের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির সাফল্য এতটাই চমকপ্রদ ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের এক রিপোর্টে বিশেষজ্ঞরা বেশ কয়েকটি হোমিও ঔষধের নাম

উল্লেখপূর্বক তাদের প্রশংসা করেন; যদিও সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের অধিকাংশই ছিলেন এলোপ্যাথিক ডাক্তার যারা হোমিওপ্যাথিকে পছন্দ করতেন না।আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, পশু-পাখির ফার্মগুলোতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অবলম্বন করা হলে তা এমনকি সর্বশেষ আবিষকৃত এন্টিভাইরাল

ঔষধের চাইতেও উৎকৃষ্ট ফল দিবে। কেননা এন্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য কেমিক্যাল ঔষধের পাইকারী ব্যবহারের কারণে খামারের পশু- পাখিদের স্বাস্থ্যের অবস্থা এতটাই খারাপ যাচ্ছে যে, (হাস-মুরগী-শুকর) এসব পশু-পাখিরাই বর্তমানে মারাত্মক মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস

 উৎপাদনের আখড়ায় পরিণত হয়েছে।বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু মহামারী আকারে দেখা দিলে সেটি প্রধানত দেখা দিবে প্রাচ্যের (এশিয়া-আফ্রিকার) দেশসমূহে। 



 কেননা পাইকারী হারে টিকা নেওয়ার কারণে এবং কেমিক্যাল ড্রাগ অতিমাত্রায় সেবনের কারণে পাশ্চাত্যের লোকদের ভেতরগত স্বাস্থ্যের অবস্থা এতই নিম্নমানের যে, ওটাই তাদেরকে একিউট ডিজিজ (যেমন-জ্বর, কাশি, নিউমোনিয়া ইত্যাদি) থেকে রক্ষা করে থাকে আর ক্রনিক

ডিজিজের (যেমন- ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হাঁপানী ইত্যাদির) সহজ শিকারে পরিণত করে।বিষয়টি অদ্ভুত মনে হতে পারে কিন্তু বাস্তবে তাই দেখা যায়। সোয়াইন ফ্লু মহামারী ছড়ানোর ক্ষেত্রে পাশ্চাত্যের লোকেরা বরং বাফার হিসেবে কাজ করবে। আরেকটি কথা হলো, সোয়াইন

 ফ্লু’র টিকা (Vaccine) নেওয়া থেকে সবারই বিরত থাকা উচিত। কেননা প্রথমত কোন টিকাই আপনাকে রোগমুক্ত রাখার শতভাগ গ্যারান্টি দিতে পারে না। টিকা নিলে বরং বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েও যেতে পারে। 



 কেননা এসব টিকাতে বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু-র জীবিত ভাইরাস থাকে। যদিও বলা হয় যে, ভাইরাসকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় দুর্বল করে দেওয়া হয় যাতে সেগুলো রোগ সৃষ্টি করতে না পারে।কিন্তু কারো কারো শরীরে উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই ’দুর্বল’ ভাইরাস যে সবল হয়ে যে-কারো বা

অগণিত মানুষের সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে, ইতিহাসে এমন দৃষ্টান্ত আছে অসংখ্য। তবে গতবার বার্ড ফ্লু-র সময় শ্বেতাঙ্গ শয়তানরা যেভাবে হাস-মুরগী মারার কুবুদ্ধি আমাদেরকে দিয়েছিল, এবার কিন্তু তারা সোয়াইন বা শুকর মারার পরামর্শ কাউকে দিচ্ছে না। কেননা হাস-মুরগী

আমাদের প্রধান খাদ্য : পক্ষান্তরে শুকর হলো এদের প্রধান খাদ্য। আমরা নির্বিচারে নির্বুদ্ধিতার সাথে হাস- মুরগী নিধন করে অর্থনীতির বারোটা বাজিয়েছি এবং আমাদের স্বাস্থ্যেরও ক্ষতি করেছি।  



শ্বেতাঙ্গরা কিন্তু সোয়াইন ফ্লু- তে মারা পড়বে তবুও সোয়াইন মেরে নিজেদের রিজিকে কুড়াল মারবে না ।অনেক চিকিৎসা বিজ্ঞানীই মনে করেন যে, অতীতের অনেক মহামারীর উৎপত্তি এবং বিস্তারের পেছনে মুল। ভূমিকা পালন করেছে টিকার মাধ্যমে ছড়ানো এসব ভাইরাস।

তাছাড়া বিসিজি, ডিপিটি, হাম, পোলিও, এটিএস, মেনিনজাইটিস, হেপাটাইটিস প্রভৃতি টিকার যে-সব মারাত্মক ক্ষতিকর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে আছে টিকা নেওয়ার সাথে সাথে তাৎক্ষণিক মৃত্যু, ক্যান্সার, ব্রেন ড্যামেজ, শারীরিক প্রতিবন্ধিত্ব, বুদ্ধি

প্রতিবন্ধি বা অটিজম, ব্রেন টিউমার, গুলেন-বেরি সিনড্রোম, এলার্জি, হাঁপানি, ডায়াবেটিস প্রভৃতি।কাজেই বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু -র টিকা থেকেও এসব রোগ অবশ্যই হবে। কেননা সকল টিকার প্রস’ত প্রণালী এবং উপাদান তো একই (আর তা হলো প্রাণনাশী ভাইরাস)।  



তাছাড়া আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় খবর বেড়িয়েছে যে, সোয়াইন ফ্লু’র ভ্যাকসিন বিক্রি করে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের মুনাফা করার জন্যই নাকি বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু’র নামে চারদিকে ভীতি সৃষ্টি করা হচ্ছে।আরেকটি কথা হলো, যে-কোন একটি নতুন রোগের সূচনা হলো

এলোপ্যাথিতে প্রথমে সে রোগটিকে চিনতে হয়, তারপর সেই রোগটিকে একটি নতুন নাম দিতে হয় এবং সবশেষে তার ঔষধ আবিষ্কার করতে হয়। এতো কিছু করতে গিয়ে দেখা যায় ইতিমধ্যে হাজার হাজার কিংবা লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়ে গেছে। কিন্তু হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

বিজ্ঞানে রোগ চেনার কোন প্রয়োজন নাই, রোগের নাম দেওয়ার কোন দরকার পড়ে না এবং নতুন রোগের জন্য কোন নতুন ঔষধও আবিষ্কার করতে হয় না।কেননা হোমিওপ্যাথি হলো লক্ষণ সমষ্টি (totality of symptoms) ভিত্তিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। ফলে নতুন

রোগের সমস্ত লক্ষণ একত্রে মিলিতভাবে তিন হাজার হোমিও ঔষধের মধ্যে কোনটির সাথে সবচেয়ে বেশী মিলে যায়, সেটি বুঝে প্রয়োগ করলেই সেই নতুন রোগ সেরে যাবে। তা সে রোগের নাম যাই হোক না কেন এবং ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাসের নামই বা যাই হোক না কেন ! 



 এলোপ্যাথিতে যেহেতু ভাইরাসবিরোধী ঔষধ তেমন একটা নাই, সে কারণে ভাইরাস ঘটিত কোন রোগের সূচনা হলে তারা ভয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে এবং সবাইকে ভয় দেখাতে থাকে। কিন্তু যাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের ওপর আস্থা আছে, তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নাই।

বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু হইল একটি সিজনাল ভাইরাস জ্বর (ফ্লু / ইনফ্লুয়েঞ্জা) যা বিভিন্ন প্রজাতির ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। ভাইরাসটি খামারের পাখি এবং শুয়রদের শরীরে বসবাস করে এবং সেখান থেকে মানুষকে আক্রমণ করার কারণেই ইহার নাম রাখা হয়েছে

বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু। বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লুর উল্লেখযোগ্য লক্ষণগুলি হলো গলা ব্যথা, কাশি, ভীষণ তাপসহ জ্বর, পেশীতে ব্যথা এবং চোখে সংক্রমণ।সোয়াইন ফ্লু নয় বরং সোয়াইন ফ্লু-র সাথে প্রায়ই নিউমোনিয়া বা ফুসফুসে প্রদাহ দেখা দেওয়ার কারণে শ্বাসকষ্টের ফলে

অনেক রোগীর মৃত্যু ঘটে। কেউ বার্ড ফ্লু বা উচ্চ জ্বরে আক্রান্ত হলে সমস্ত লক্ষণ বিচার করে ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করুন। 



 ব্রিটিশ হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাঃ জে. এইচ, ক্লার্কের (M.D.) মতে, কেউ সোয়াইন ফ্লু-তে আক্রান্ত হলে ইনফ্লুয়েঞ্জিনাম (Influenzinum) অথবা একোনাইট (Aconiturn Napellus) (৩০ অথবা ২০০ শক্তিতে) এক অথবা দুই ঘণ্টা পরপর খেতে থাকুন এবং

যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন দক্ষ হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। অন্যদিকে নিজের বাড়িতে অথবা মহল্লায় এই রোগ ছড়িয়ে পড়লে তা থেকে বাঁচার জন্য আর্সেনিক এলবাম (Arsenicum Album) নামক ঔষধটি রোজ তিনবার করে খেতে থাকুন।

 এই মুহূর্তে তাই একোনাইট এবং আর্সেনিক নামক হোমিও ঔষধ দুইটি প্রত্যেকেরই কিনে ঘরে সংরক্ষণ করে রাখা উচিত। তাছাড়া হোমিওপ্যাথিক কন্সটিটিউশনাল মেডিসিন (Constitutional_medicine) অর্থাৎ শারীরিক-মানসিক-পারিবারিক-ব্যক্তিগত-জলবায়ুজনিত

রোগ লক্ষণের উপর ভিত্তি করে প্রদত্ত হোমিও ঔষধ সেবন করলেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immune system) শক্তিশালী হয় এবং অনেক রোগ থেকে মুক্ত থাকা যায়। (এই তিনটি ঔষধ বেশী পরিমাণে কিনে প্রতিটি বাড়িতে সংরক্ষণ করা উচিত। কেননা বিশেষজ্ঞদের মতে,

 তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ একেবারে নাকের ডগায় !! আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকা- ইজরাইল মানুষ মারার জন্য বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু প্রভৃতি মারাত্মক মারাত্মক জীবাণু বাতাসে ছেড়ে দিবে। তখন এই ঔষধগুলো হাতের কাছে থাকলে কাজে দিবে।)