Colchicum (কলচিকাম): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ
Colchicum (কলচিকাম অটামনেল)।
♣ সমনামঃ মিডৌ স্যাফরন, টিউবার রুট, বন্য জাফরান, আপস্টর্ট।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, সাইকোটিক, সিফিলিটিক।
♣ সাইডঃ ডানপাশ, বামপাশ, ওপরে ডানপাশ নিচে বামপাশ, বামপাশ হতে ডানপাশ।
♣ কাতরতাঃ শীতকাতর।
♣ উপযোগিতাঃ বাত ও গিটবাতগ্রস্থ রোগী; যারা মোটাসোটা বলিষ্ঠ গঠন; বয়ষ্ক লোকদের অসুখে উপযোগী।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ পরিপাকতন্ত্র, হৃদপিন্ড, হৃদাবরণ, অস্হি আবরণ, মাংসপেশি, গাঁইটের শ্লৈষ্কিক ঝিল্লি, মস্তিষ্ক, স্নায়ু, মিউকাস মেমব্রেন, যকৃত, মূত্র ও শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র, রক্ত সঞ্চালন, কিডনি, চামড়া, পেরিকার্ডিয়াম, লিগামেন্টগুলো, ফাইব্রোয়াস, সেরাস টিস্যুগুলো, সন্ধিগুলো বিশেষতঃ ছোট সন্ধি।
♣ ফিজিওলজিক্যাল কাজঃ কলচিকাম দ্বারা বিষাক্ত হলে যে ক্রিয়া প্রকাশ পায় তা চার ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারেঃ
প্রথমঃ পাকাশয় এবং অন্ত্রের উত্তেজনা এতে সর্বাপেক্ষা বেশি প্রকাশ পায়, প্রবল বেগ ও বমি উপস্থিত হয় সাথে সাথে সারা শরীর ঠান্ডা, নীলবর্ণ ও খিলধরা ইত্যাদি, কলেরার সব লক্ষণ আনয়ন করে।
দ্বিতীয়ঃ পাকাশয় এবং অন্ত্রের প্রদাহ উৎপন্ন করতঃ আমাশয়ের লক্ষণ প্রকাশ সে কারণে অন্ত্রের গাত্র হতে চাঁচনি সদৃশ শ্লৈষ্কিক ঝিল্লি অনবরত বেরোতে থাকে। এ উভয় অবস্হায় পেশির দুর্বলতা এবং ভীষণ বমনেচ্ছা আনয়ন করে।
তৃতীয়ঃ- মূত্রগ্রন্থিতে ক্রিয়া প্রকাশ করে রক্তাধিক্য এবং প্রদাহ উৎপন্ন করতঃ মূত্র অবরোধ আনয়ন করে।
চতুর্থতঃ সূত্রমতো তন্ত্তর প্রদাহ এবং বাত উৎপন্ন করে।
♣ সারসংক্ষেপঃ বাত ও গিঁটবাতগ্রস্ত রোগী, যারা মোটাসোটা বলিষ্ঠ গঠন: বয়স্ক লোক। “চিন্তায় বমনেচ্ছা, দৃশ্যে অথবা ঘ্রাণে বিশেষতঃ রান্নার” খাদ্যদ্রব্যে অভক্তি। শোথ, মূত্ররোধ। ভ্রমণশীল বেদনা। পোকা হাঁটার মতো অনুভূতি; দেহের বাইরের অংশে। সন্ধাকালে, রাতে, আর্দ্র আবহাওয়ায়, খাদ্য দেখলে ও গন্ধে, সঞ্চালনে ও স্পর্শে বাড়ে। শুয়ে থাকলে, বসে থাকলে, ঘুমের পরে, সামনে ঝুঁকলে (পেটব্যথা) ও গরম ঘরে কমে। প্রচন্ড ক্রোধ, অস্হিরতা ও স্নায়ুবিকতা, অত্যানুভূতিযুক্ত, মানসিক দুর্বলতা ও অবসন্নতা, উত্তর দেয়ার প্রতি উদাসীন, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা, প্রলাপ ও ভ্রান্ত বিশ্বাস। শোক, অন্যের খারাপ ব্যবহারে ও নিদ্রাহীনতাজনিত রোগোৎপত্তি। মল সাদা বর্ণের ও ছিন্ন-ভিন্ন টুকরোর মতো। পেটের মাঝে অতিরিক্ত বায়ুসঞ্চয়।
♣ অনুভূতিঃ ১) আঙুলের নখের মাঝে শিহরণ। ২) উত্তাপের ঝলকাবোধ : শীত শীত ভাবসহ।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ ১) ডিমের গন্ধে/ মাছের গন্ধে/ স্যুপের গন্ধে বমি বমি ভাব হয়। ২) মল সাদা বর্ণের ও ছিন্ন-ভিন্ন টুকরোর মতো। ৩) লক্ষণগুলো রাতে বাড়ে এবং সারা রাত পর্যন্ত স্থায়ী হয় বা থাকে।
< বৃদ্ধিঃ সন্ধাকালে, রাতে, সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয়, মধ্য রাতের আগে : বাড়ে, শরৎকালে, ঠান্ডা পানিতে গোসলে, সাধারণভাবে ঠান্ডায়, ঠান্ডা বাতাসে, আর্দ্র আবহাওয়ায়, দৈহিক পরিশ্রমে, খাদ্য: কফিপানে, ডিমে, ডিমের গন্ধে, চর্বিতে, মাংসে, মাংস রান্নার গন্ধে, শুকরের মাংসে, খাদ্য দেখলে, খাদ্যের গন্ধে, বামপাশে শুলে, সঞ্চালনে, রাতের আগমনে, ট্রেনের কামড়ায় বা গাড়িতে, নিদ্রাহীনতা, বসন্তকালে, স্পর্শে, সামান্য স্পর্শে, অনাচ্ছাদনে, বমিতে হাঁটলে, মুক্ত বাতাসে, শ্বাস গ্রহণকালে: চিন্তায়, ভাবাবেগে, আবহাওয়ার পরিবর্তনে, ঠান্ডা, ভেজা, শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রমে, স্যাঁতসেঁতে ঘরে বাস করলে।
> হ্রাসঃ শুয়ে থাকলে, একপাশে চেপে শুলে, বসে থাকলে, ঘুমের পরে, দাঁড়ালে, ঘুম থেকে জাগরণে, সামনে ঝুঁকলে (পেটব্যথা), গরম ঘরে, গরমে (কিন্তু গরম খাদ্যে দাঁতের ব্যথা বৃদ্ধি), আবৃত করলে, স্রাব নিঃসরণে, বসলে, স্থিরভাবে শয়নে, মুক্ত বাতাসে।
♣ কারণঃ শোক, দুঃখ, অন্যের খারাপ ব্যবহারে, ঘাম বসে যাওয়া, নিদ্রাহীনতা, অতিরিক্ত লালাপড়া এবং ভিজে যাওয়া, অতিরিক্ত পড়াশোনার মন্দ ফল।
♣ অনিচ্ছাঃ মানসিক কাজে।
♣ শত্রুভাবাপন্নঃ অ্যাসি-অ্যাসে।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ বেল, ক্যাম্ফ, কক্কাস, ককুলাস, লিডাম, নাক্স-ভ, পালস, স্পাইজে, মধু ও চিনি।
♣ প্রয়োগঃ বাতরোগে যদি কলচিকামের বৃহৎমাত্রাগুলো দেয়া হয়, বলা হয়েছে, শীঘ্রই ব্রাইটস ডিজিজের সৃষ্টি হবে।— ডা. এইচ. সি. মরো।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা কলচিকাম প্রয়োগ করতে পারবো।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ
১.১) প্রলাপ : শিরঃপীড়ার সময়- C= অ্যাকোন, অ্যাগারি, আর্স, কলচি, গ্লোন, ম্যাগ-কা, সিকেলি, ট্যারেন্টু, ভিরেট।
১.২) প্রলাপ : হাসতে থাকে- B= বেল, হায়োস, ইগ্নে, স্ট্র্যামো। C= অ্যাকোন, কলচি, কোনি, ল্যাকে, ল্যাকটো, ওপি, প্লাম্বা, সিকেলি, সিপি, সালফ, থিয়া, ভিরেট, জিন্ক।
১.৩) প্রলাপ : বিড়বিড় করে- A= ব্রায়ো, হায়োস, ফস, স্ট্র্যামো। B= এইল্যান্থ, অ্যাপিস, আর্নি, ব্যাপটি, বেল, কলচি, ক্রোটেল, হিপার, ল্যাকে, লাইকো, মার্ক, মিউ-অ্যাসি, ওপি, রাস, সিকেলি, ট্যাবে, ট্যারাক্সি, টেরিবি, ভিরেট।
২) ভ্রান্ত বিশ্বাস : ইঁদুর দেখে- B= ক্যাল্ক। C= বেল, সিমিসি, কলচি, ল্যাক-ক্যান, ম্যাগ-সাল ওপি।
৩) মানসিক পরিশ্রমে বৃদ্ধি (Exertion/ইগজ্যারশন): – A- আর্জ-মেট, আর্জ-নাই, অরাম, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, ইগ্নে, ক্যালি-ফস, ল্যাকে, লাইকো, ন্যাট্র-কা, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, সেলিনি, সিপি, সাইলি, স্ট্যাফি। B= অ্যাগারি, অ্যালোজ, অ্যানাকা, কার্বো-অ্যাসি, কার্বো-ভে, চায়না, ককুল, কলচি, কোনি, কুপ্রা, জেলস, ক্যালি-ব্রো, ন্যাট্র-আর্স, ন্যাট্র-সাল, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওপিয়ে, ওপি, পেট্রো, ফস-এসিড, ফস, পিক্রি-অ্যাসি, সোরিন, পালস, সালফ।
৪) বিস্তৃতিপরায়ণ (Forgetful) – A= অ্যাম্ব্রা, ব্যারা-কা, কার্বো-সাল, ককুল, কলচি, লাইকো, মার্ক, পেট্রো, ফস-এসিড, ফস, প্লাটি।
৫) অঙ্গভঙ্গি করে : হাত দিয়ে বিছানা খূঁটে/ শষ্যাবস্ত্র খোঁটা (Carphologia)/ শয্যা খোঁটে (Picking) – A= হায়োস, স্ট্র্যামো। B= আর্নি, আর্স, বেল, সিনা, কলচি, হেলি, আই, ক্যালি-ব্রো, লাইকো, মিউ-অ্যাসি, ন্যাট্র-মি, ওপি, ফস-অ্যাসি, ফস, সোরিন, রাস, জিন্ক।
৬) স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা (Memory weakness of)- A= অ্যাম্রা, আর্জ-নাই, আর্স, ব্যারা-কা, বিউফো, বিউফো-সাল, কার্বো-সাল, কস্টি কলচি, কোনি, গ্লোন, হেলি, হিপার, হায়োস, ক্যালি-ফস, ল্যাকে, লাইকো, মেডো, মার্ক, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, ফস, প্লাটি, প্লাম্বা, সিপি, ভিরেট।
৭) সন্ধাকালে (Evening) বাড়ে- অ্যালু, অ্যাম্ব্রা, অ্যামন-ক্রু, অ্যান্টি-টা, আর্নি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাপসি, কার্বো-অ্যা, কার্বো-ভে, কার্বো-সাল, কস্টি, ক্যামো, কলচি, সাইক্লে, ইউফ্রে, হেলি,হায়োস, ক্যালি-নাই, লাইকো, ম্যাগ-কা, মিনিয়ে, মার্ক, মেজের, ন্যাট্র-ফ, নাই-অ্যাসি, ফস-অ্যাসি, ফস, পিক্রি-অ্যাসি, প্ল্যাটি, প্লাম্বা, পালস, র্যানান-স্ক্লে রোমেক্স, রুটা, সিপি, সাইলি, সিনাপি-না, স্ট্যানা, স্ট্রনসি, সালফ, সাল-অ্যাসি, ভ্যালের।
৮) রাতে (Night) বাড়ে- A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, ক্যামো, চায়না, সিন্নাবে, কফি, কলচি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হিপার, হায়োস, আয়োড, ইপি, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ল্যাকে, লিলি-টা, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ম্যাঙ্গে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, রাস,রোমেক্স, সিপি, সাইলি, স্ট্রনসি, সালফ, ট্যালু, জিঙ্ক।
৯) আর্দ্র আবহাওয়ায় বাড়ে- A= অ্যামন-কা, আর্স, ব্যাডি, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, কলচি, ডালকা, মেডো, ন্যাট্র-সাল, নাক্স-ম, পাইরো, রডো, রাস, সাইলি, টিউবার ।
১০.১) শোথ বাহ্যিকভাবে (Dropsy, external) – A= অ্যাপিস, আর্স, চায়না, কলচি, ডিজি, গ্রাফ, হেলি, মেডো, ওলিয়ে, ওপি, স্কুই, টেরিবি।
১০.২) শোথ : অভ্যন্তরীন – A= অ্যাপিস, আর্স, বেল, কার্ডুমে, চায়না, কলচি, ডিজি, হেলি, সালফ।
১১) মূর্ছাকল্পতা : খাদ্যবস্তু রান্নার গন্ধে – A= কলচি। B= ইপি।
১২.১) খাদ্য : খাদ্য দেখলে বাড়ে- A= কলচি, সালফ। B= ক্যালি-বাই, লাইকো।
১২.২) খাদ্য : খাদ্যের গন্ধে বাড়ে- A= কলচি। B= আর্স, ডিজি, ইপি, সিপি। C= ককুল, ইউপে-পার্ফ, স্ট্যানা, থুজা।
১৩) পোকা হাঁটার মতো অনুভুতি (Formication, external parts) A= দেহের বাইরের অংশে- অ্যাকোন, আর্নি,কলসি,নাক্স-ভ, প্লাটি,রাস, সিকেলি, সিপি,স্পাইজে।
১৪) সঞ্চলনে বাড়ে (Motion agg.) A= বেল, বিসমা, ব্রায়ো, চেলিডো, চায়না, ককুল, কলচি, কলো, গুয়াই, লিডাম, মার্ক, নাক্স-ভ, র্যানান-বা, স্যাবি, সাইলি, সালফ।
১৫.১) ব্যথা : অসাড় মতো (Paralytic ) – A= বেল, কস্টি, সিনা, ককুল, কলচি, সাইক্লে, ইউফর্বি, ইউফ্রে, ইগ্নে, নাক্স-ভ, স্যাবি।
১৫.২) ব্যথা : সূঁচফোটানো : ব্যথা বর্হিমুখী- A= আর্জ-মে, অ্যাসাফ, চেলিডো, চায়না, ককুল, কফি, কলচি, কোনি, মার্ক, প্যালা, ফস-অ্যাসি, স্পাইজে, স্পঞ্জি, স্ট্যানা, সালফ, ভ্যালের।
১৫.৩) ব্যথা : ছিন্নকর বাহ্যিকভাবে- A= অ্যাকোন, ইস্কু, আর্নি, বেল, বার্বে, ব্রায়ো, কার্বো-সাল, চায়না, সাইকু, সিনা, কলচি, হাইপেরি, ইগ্নে, ক্যালি-কা, ক্যালি-ফস, ক্যালি-সাল, লিডাম, লাইকো, ন্যাট্র-মি, ন্যাট্র-ফস, ন্যাট্র-সাল, নাই-অ্যাসি, পালস, সিপি, সাইলি, সালফ।
১৬) নাড়ির গতি অস্বাভাবিক : অনুভব করা যায় না এমন- A= অ্যাকোন, কার্বো-ভে, কলচি, কুপ্রা, সাইলি, ভিরেট।
১৭) সংবেদনশীলতা : ব্যথায়- A= অরাম, ক্যামো, কফি, কলচি, হেলি, হিপার, ইগ্নে, ল্যাকে, লাইকো, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওলিয়ে, ফস, সোরিন, পালস, সিপি, সাইলি, স্ট্যাফি।
১৮) বসে থাকলে উপশম- A= ব্রায়ো, কলচি, নাক্স-ভ।
১৯) নিদ্রাহীনতা হেতু বাড়ে- A= ককুল, নাক্স-ভ। B= কস্টি, সিমিসি, কলচি, কুপ্রা, নাই-অ্যাসি, সেলে, সালফ।
২০) স্পর্শে প্রকোপ বাড়ে (Touch agg) – A= অ্যাগারি, অ্যাপিস, আর্জ-নাই, অ্যাসাফ, বেল, ক্যামো, ককুল, কফি, কলচি, ক্রোট-কা, কুপা, হিপার, হায়োস, ক্যালি-আর, ক্যালি-কা, লাইকো, নাই-অ্যাসি, রডো, সাইলি, স্ট্যাফি, সালফ।
২১) হাঁটলে বাড়ে (Walking agg.) A= ইস্কু, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যানা-স্যাট, ককুল, কলচি, কোনি, লিডাম, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, স্পাইজে, স্ট্যানা, সালফ।
২২) দুর্বলতা/ক্লান্তি (Weakness enervation) -A= অ্যামন-কা, অ্যান্টি-টা, অ্যাপিস, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ব্র্যাপটি, ব্যারা-কা, ক্যাল্ক, চায়না, কলচি, ফেরাম, ফেরা-আই, ফেরা-মেট। জেলস, গ্র্যাফ , আই, ক্যালি-কা, ক্যালি-ফস, ক্যালমি, ল্যাকে, লরো,মার্ক, মার্ক-কর, মার্ক-সায়ান, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওলিয়ে, ফস-অ্যাসি, ফস,পিক্রি-অ্যাসি, প্লাম্বা, সোরিন, র্যানান-বা, রাস, সিকেলি, সেলে, সিপি, সিল, স্কুই, স্ট্যানা, স্ট্যাফি, সালফ, টিউবার, ভিরেট ।