Chamomilla (ক্যামোমিলা): গুরুত্বপূর্ণ রুব্রিকসহ
Chamomilla (ক্যামোমিলা ভালগ্যারিস)।
♣ সমনামঃ ক্যামোমিলি অফিসিন্যালিস।
♣ কমননামঃ জারমেনি ক্যামোমাইল ।
♣ মায়াজমঃ সোরিক, সাইকোটিক, টিউবারকুলার, সিফিলিটিক।
♣ সাইডঃ বামপাশ, ওপরে বামপাশ নিচে ডানপাশ।
♣ কাতরতাঃ শীতকাতর।
♣ উপযোগিতাঃ যাদের চুল হালকা বাদামি রঙের। স্নায়ুবিক ও অল্পেই উত্তেজিত হয়, যারা কফি বা অন্য কোনো মাদক দ্রব্যের অতিরিক্ত ব্যবহার করে অত্যনভূতি প্রবণ হয়। তরুণ রোগে খিটখিটে, রাগী শিশু ও মেয়েদের উপযোগী।
♣ ক্রিয়াস্থলঃ মন, নার্ভাস, আবেগ, মিউকাস মেমব্রেন, পরিপাক যন্ত্র, লিভার, যৌনযন্ত্র।
♣ বৈশিষ্ট্যঃ “ক্যামোমিলাতে একটি সূত্রমতো লক্ষণ বিদ্যমান যা সর্বত্র এর মাঝে দেখতে পাওয়া যায়। একটি বিদ্বেষপূর্ণ, হঠাৎ বা অসৌজন্যমূলক খিটখিটে স্বভাব” (গার্নেসি)। টেস্টি এর একটি গ্রুপের শীর্ষস্থানে ক্যামোমিলাকে স্থাপন করেন যার মাঝে রয়েছে গ্র্যাটি, ভায়োলা-ট্রা, হেলি-না। এ গ্রুপের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে; মস্তিষ্কের ক্রিয়ার একটি লক্ষণীয় বিশৃঙ্খলা এবং এমনকি সকল স্নায়ুমণ্ডলের অসুস্থ্যতা; সচেতন ক্রিয়ার ব্যথাপূর্ণ বৃদ্ধি, পরে জীবনী শক্তির অবসন্নতা এবং মানসিক অবস্হার কিছুটা বিশৃঙ্খলা।
♣ সারসংক্ষেপঃ স্নায়ুবিক, শীর্ণতা, চুল হাল্কা বাদামি রঙের, ঠান্ডা লাগার প্রবণতা, শ্লেষ্মাক্ষরণ বর্ধিত ও প্রতিক্রিয়াহীনতার অভাব। ব্যথাযুক্ত স্থানে ঝিনঝিনে অনুভূতি। প্রাতে, প্রাতরাশের পর, সন্ধ্যায়, রাতে, মধ্য রাতের আগে, ঠান্ডা লাগালে, কফিপানে, ব্যথাশূন্য পাশে শলে, ঋতুস্রাবের প্রারম্ভে ও সময়ে, আক্রান্ত অঙ্গের সঞ্চালনে, স্পর্শে ও রাগে বাড়ে। কোলে নিয়ে বেড়ালে, ঘুমের পরে, ঠান্ডায় ( ক্ষতের যন্ত্রণা ও দাঁতব্যথার), হেঁটে বেড়ালে ( কোমর ও বাত ব্যথার) কমে। অসহিঞ্চুতার সাথে অভদ্রতা, খিটখিটে, কলহপ্রিয়তা, একগুঁয়ে, ক্রন্দনশীলতা, অস্থিরতা, অত্যানুভূতিযুক্ত ও ক্রোধোৎপন্ন রোগ। উত্তেজিত হয়ে সেবিকাকে ঘর থেকে বের করে দেয়। মাথার যে কোনো সমস্যার সাথে এক গাল লালবর্ণ হয়ে যায়।
♣ অনুভূতিঃ ১) পোকা হাঁটার মতো অনুভুতি : অস্থিগুলোতে। ২) পূর্ণতাবোধ : অভ্যন্তরীণভাবে।
♣ ক্রম ও সহচর লক্ষণঃ ১) প্রসবের সময় কলহপ্রিয় বা ঝগড়া করার স্বভাব। ২) ক্রোধের পর হতে ব্যথাকর ঋতুস্রাব বা জরায়ুতে আক্ষেপিক ব্যথা। ৩) দাঁতের যে কোনো সমস্যার সাথে মাথার ঘাম থাকে।
< বৃদ্ধিঃ প্রাতে সূর্যোদয়ের পর, সন্ধ্যায়, রাতে, মধ্য রাতের আগে, প্রাতরাশের পর, ঠান্ডা লাগালে, ঠান্ডা লাগালে পরে, পদদ্বয়ে ঠান্ডা লাগালে, কফিপানে, শুয়ে থাকলে, ব্যথাশূন্য পাশে শুলে, ঋতুস্রাবের প্রারম্ভে ও সময়ে, আক্রান্ত অঙ্গের সঞ্চালনে, নিদ্রাকারক ওষুধে, স্পর্শে, কোনো কিছু স্পর্শে করলে, বিছানায় শুলে, রাগে, দন্তোদ্গমকালীন, খোলাবাতাসে, ঘাম অবরূদ্ধে।
> হ্রাসঃ কোলে নিয়ে বেড়ালে, উপবাসে, গরম অথচ ভেজা জল হাওয়ায়, উত্তাপে, ঘামে, রাত ১২টার পর আর উপসর্গ থাকে না, হেঁটে বেড়ালে কোমর ও বাত ব্যথার উপশম, ঠান্ডায় ক্ষতের যন্ত্রণা ও দাঁতব্যথার উপশম, ঠান্ডায়, ঢেকুরে, গোসলে, আক্রান্ত অঙ্গে পানি দিলে, অবস্হান পরিবর্তনে, ঠান্ডা লাগালে, শুয়ে থাকলে উপশম পরে বাড়ে, একপাশে চেপে শুলে, ব্যথাযুক্ত পাশে শুলে, ঘামের পরে, ঘুমের পরে, ঘুম থেকে জাগরণে, শীতল পানীয়ে।
♣ কারণঃ কফি পানের কুফল, নিদ্রাকারক ওষুধ, রাগ, বিরক্তি, দন্তোদ্গমকালীন, মায়ের ক্রোধের পর শিশুকে স্তনদান হেতু শিশুরোগ, ওপিয়াম জাতীয় নেশার কুফলে, অতিরিক্ত যৌনক্রিয়ার পর, ঘাম চাপা পড়া, হাম, ভেজালাগা।
♣ ইচ্ছাঃ প্রচন্ড ঠান্ডা পানির পিপাসা, অম্ল খাবার ইচ্ছা।
♣ অনিচ্ছাঃ কথা বলতে, গরম পানীয় এবং তরল খাবার কফি, পাতলা ঝোল।
♣ অসহ্যঃ খোলা বাতাসে।
♣ শত্রুভাবাপন্নঃ জিঙ্ক।
♣ ক্রিয়ানাশকঃ অকোন, অ্যালুমিনা, বোরাক্স, ক্যাম্ফ, চায়না, কক্কাস, ককুল, কফিয়া, কলোসিন্থ কোনি, ইগ্নে, নাক্স-ভ, পালস, ভ্যালেরি, ভ্যারেট্রাম।
♣ এটি ক্রিয়ানাশকঃ কফি ও মাদকদ্রব্যের।
♣ সতর্কীকরণঃ মানসিক শান্তভাব থাকলে ক্যামোমিলা ব্যবহৃত হয় না।
♣ প্রয়োগঃ ১) যে কোনো ধরনের দাঁতের সমস্যায় এটি একটি চমৎকার ওষুধ। ডা. মার্জেরী জি. ব্ল্যাকি।
২) বেদনা ঋতুর আগে হলে এবং প্রচুর স্রাব নিঃসৃত হলে ক্যামোমিলা ফলপ্রদ ( স্বল্পস্রাবে সিপিয়া ব্যবহার্য)। — ডা. ডানহাম।
৩) ডা. টাইরেল আমাকে একবার বলেছিলেন, “যখন স্বামী অভিযোগ করে যে, তার স্ত্রী খুব বদমেজাজি এবং খিটখিটে, সে তার সাথে আর বাস করতে পারছে না, তাকে একমাত্রা ক্যামোমিলা দাও এবং এটা কাজ করেছে” আমি বহুবার এটা করেছি। —- ডা. অ্যাডওয়ার্ডস।
= উপরোক্ত লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন রোগেই আমরা ক্যামোমিলা প্রয়োগ করতে পারবো।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রুব্রিকঃ
১.১) ক্রোধ (Anger) ঃ-খিটখিটে ভাব- অ্যাকোন, অ্যানাকা, আর্স, অরাম, ব্রায়ো, ক্যামো, ইগ্নে ক্যালি-কা,ক্যালি-সাল, লাইকো, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যামি,নাক্স-ভ, পেট্রো, সিপি, স্ট্যাফি, সালফ।
১.২) ক্রোধ : বিরক্তি প্রভৃতি পরবর্তী পীড়া হেতু- A= অ্যাকোন, ক্যামো, ককুল, কলো, ইগ্নে, ইপি, নাক্স-ভ, ওপি, স্ট্যাফি।
১.৩) ক্রোধ(Anger/অ্যাংগার)ঃ প্রচন্ড- A- অ্যাকোন, অ্যানাকা, অরাম, ক্যামো, হিপার, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, স্ট্যাফি, ট্যারেন্টু।
২) কোলে ওঠে বেড়াবার ইচ্ছে- A= ক্যামো। B= আর্স, সিনা, লাইকো, ক্যালি-কা, রাস, ভিরেট।
৩.১) উত্তেজনা : শীতাবস্হায়- A= অ্যাকোন, ক্যামো, কফি।
৩.২) উত্তেজনা : ঘামের সময়- A= ক্যামো, কফি, নাক্স-ভ, টিউক্রি।
৪) অধৈর্যভাব- A= ক্যামো, ইগ্নে, নাক্স-ভ, সিপি, সালফ।
৫.১) উত্তেজনাপ্রবণতা : শিশুদের- A= ক্যামো, সিনা, ম্যাগ-কা।
৫.২) উত্তেজনাপ্রবণতা : ডাক্তারকে ফিরিয়ে দেয়, বলে সে অসুস্থ নয়- A= আর্নি, ক্যামো।
৫.৩) উত্তেজনাপ্রবণতা : নার্সকে ঘরের বাইর করে- A= ক্যামো।
৫.৪) উত্তেজনাপ্রবণতা : তার সাথে কথা বললে- A= ক্যামো। B= গ্র্যাফ, ক্যালি-ফস, নাই-অ্যাসি, সিপি, সালফ।
৬) একগুঁয়ে ( Obstinate)/ জেদী ( Stubborn) – A- অ্যালু, অ্যানাকা, আর্জ-নাই, ক্যাল্ক, ক্যামো, নাক্স-ভ।
৭) শুধু কোলে করে বেড়ালে শান্ত হয়- A= ক্যামো।
৮) ঘৃণা হতে রোগ ( Scorn) – A= ব্রায়ো, ক্যামো, নাক্স-ভ।
৯) কেউ তার সাথে কথা বলুক তা চায় না- A= ক্যামো।
১০) আঘাত করে : শিশুদের ঐ প্রবৃত্তি- A= ক্যামো, সিনা।
১১) কেউ স্পর্শ করুক এরূপ ইচ্ছে করে না- A= অ্যান্টি-ক্রু, ক্যামো, ক্যালি-কা, ট্যারেন্টু।
১২) প্রচন্ড, অতিশয় আবেগযুক্ত : ব্যথা হতে- A= অরাম, ক্যামো, হিপার।
১৩) কাঁদেঃ ঘুমের মাঝে- A= ক্যামো। B= অ্যালু, কস্টি, কোনি, হায়োস, ক্যালি-কা, ল্যাকে, মার্ক, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওপি, পালস, স্যাম্বু, সাইলি, স্পঞ্জি।
১৪) প্রাতে (Morning) বাড়ে- A= অ্যাগারি, অ্যামন-মি, আর্জ-মে, আর্স-আই, অরাম, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফ্লু, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, কার্বো-ভে, ক্যামো, চেলিডো, সিনা, ক্রোকা, ক্যালি-বাই, ক্যালি-নাই, ল্যাকে, ন্যাট-আর্স, ন্যাট্র-মি, নাই-অ্যাসি, নাক্স-ভ, ওনোস, পেট্রো, ফস-অ্যাসি, ফস, পালস, রডো, রাস, রোমেক্স, সিপি, স্পাইজে, স্কুই, সালফ, ভ্যালের।
১৫) সন্ধাকালে (Evening) বাড়ে- অ্যালু, অ্যাম্ব্রা, অ্যামন-কা, অ্যান্টি-ক্রু, অ্যান্টি-টা, আর্নি, বেল, ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যাপসি, কার্বো-অ্যা, কার্বো-ভে, কার্বো-সাল, কস্টি, ক্যামো, কলচি, সাইক্লে, ইউফ্রে, হেলি,হায়োস, ক্যালি-নাই, লাইকো, ম্যাগ-কা, মিনিয়ে, মার্ক, মেজের, ন্যাট্র-ফ, নাই-অ্যাসি, ফস-অ্যাসি, ফস, পিক্রি-অ্যাসি, প্ল্যাটি, প্লাম্বা, পালস, র্যানান-স্ক্লে রোমেক্স, রুটা, সিপি, সাইলি, সিনাপি-না, স্ট্যানা, স্ট্রনসি, সালফ, সাল-অ্যাসি, ভ্যালের।
১৬) রাতে (Night) বাড়ে- A= অ্যাকোন, আর্জ-নাই, আর্নি, আর্স, আর্স-আই, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-আই, ক্যাল্ক-ফস, ক্যাল্ক-সাল, কার্বো-অ্যানি, কার্বো-সাল, ক্যামো, চায়না, সিন্নাবে, কফি, কলচি, কোনি, সাইক্লে, ডালকা, ফেরাম, ফেরা-আর্স, ফেরা-আই, গ্র্যাফ, হিপার, হায়োস, আয়োড, ইপি, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, ক্যালি-আই, ল্যাকে, লিলি-টা, ম্যাগ-কা, ম্যাগ-মি, ম্যাঙ্গে, মার্ক, নাই-অ্যাসি, ফস, প্লাম্বা, সোরিন, পালস, রাস,রোমেক্স, সিপি, সাইলি, স্ট্রনসি, সালফ, ট্যালু, জিঙ্ক।
১৭) খোলা বাতাসে বিতৃষ্ণা – A= অ্যামন-কা, ব্যাপটি, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, ক্যামো, ককুল, কফি, ইগ্নে, ক্যালি-কা, ন্যাট্র-মি, নাক্স-ভ, পেট্রো, রুমেক্স, সাইলি, সালফ।
১৮) প্রাতরাশের পর বাড়ে- A= ক্যামো, নাক্স-ভ, ফস, জিঙ্ক।
১৯) সাধারণভাবে ঠান্ডায় বাড়ে (Cold in general agg)- আর্স,অরাম, ব্যারা-কা, ক্যান্হা, ক্যামো, হিপার, ক্যালি-আর্স, ক্যালি-বাই, ক্যালি-কা, লাইকো, মস্কাস,নাক্স-ভ, ফস-অ্যাসি, পাইরো, রাস, স্যাবাডি, সিপি, সাইলি, সাল-অ্যাসি ।
২০.১) আক্ষেপ : ক্রোধের পর- A= ক্যামো, নাক্স-ভ। B= ক্যালি-ব্রো, ওপি।
২০.২) আক্ষেপ: ক্ষণিক- A= অ্যাগারি, বেল, বিউফো, ক্যান্থা, ক্যামো, সাইকু, কুপ্রা, হায়োস, লাইসি, ওপি, প্লাম্বা, সিপি, স্ট্যামো ।
২০.৩) আক্ষেপ : দন্তোদ্গমকালীন – A= ক্যাল্ক, ক্যামো। B= অ্যাকোন, ইথু, বেল, সাইকু, সিনা, কুপ্রা, ইগ্ন, ক্রিয়ো, পডো, স্ট্যানা।
২১) খাদ্য: কফিপানে বাড়ে- A= ক্যান্থা, কস্টি, ক্যামো, ইগ্নে,নাক্স-ভ।
২২) ঋতুস্রাবকালে বাড়ে- A- অ্যামন-কা, আর্জ-নাই, বোভি, কার্বো-সাল, ক্যামো, গ্র্যাফ, হায়োস, ক্যালি-কা, ম্যাগ-কা, নাক্স-ভ, পালস, সিপি, সালফ, জিঙ্ক।
২৩) আক্রান্ত অঙ্গের সঞ্চালনে বাড়ে- A= ইস্কু, আর্নি, ব্রায়ো, ক্যামো, লিডাম, রাস, স্পাইজে।
২৪) নিদ্রাকারক ওষুধে বাড়ে- A= ক্যামো, কফি, ল্যাকে, নাক্স-ভ।
২৫) অসাড়তা : রোগপীড়িত অঙ্গে – A= ক্যামো, কোনি, ক্যালি-নাই, প্লাম্বা, নাক্স-ভ।
২৬) রক্তের উচ্ছ্বাস : মানসিক আবেগের পর- A= ক্যামো, হায়োস, ইগ্নে, পালস।
২৭) ব্যথা: অবশকর- A= ক্যামো, ওলিয়ে, প্লাটি, স্যাবাডি, ভার্বাস ।
২৮) ঘামে উপশম হয় না এমন ( Perstiration gives no relief) – A= কস্টি, ক্যামো, ফর্মি, মার্ক, নাক্স-ভ, রাস, সিপি, সালফ, ভিরেট।
২৯) ঘাম চাপা পড়ে- A= বেল, ক্যাল্ক, ক্যাল্ক-ফস, ক্যামো, সোরিন, পালস, রাস, সিপি, সালফ, সাইলি।
৩০) কোনো কিছু স্পর্শ করলে প্রকোপ বাড়ে- A= ক্যামো। B= ব্রায়ো, ক্যাল্ক, ক্যানা-স্যাট, কার্বো-ভে, কস্টি, পালস সাইলি।
৩১) আর্দ্রবায়ুতে বাড়ে- A= ক্যামো, লাইকো, নাক্স-ভ, ফস, পালস, রডো, সালফ।