PHYSOSTIGMA ফাইসোস্টিগমা - Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

ফোনে অর্ডার দিতে: 01720000039 অর্ডার করার জন্য প্রোডাক্ট কোডটি লিখে কল বা SMS, Whatsapp, IMO করুন. সারা বাংলাদেশ কুরিয়ারে ডেলিভারি । Ginseng Alkushi Ashwagandha জিনসিং আলকুশি, অশ্বগন্ধা শিমুল

SUBTOTAL :
PHYSOSTIGMA ফাইসোস্টিগমা

PHYSOSTIGMA ফাইসোস্টিগমা

Short Description:

Product Description

 


অল্প একটু বাতাস লাগলে নতুন করে আক্ষেপ শুরু হয়, ঠাণ্ডা পানি পান বা গোসল করতে ভয়, ঠাণ্ডা পানিকে আরো বেশী ঠাণ্ডা মনে হয়।
মেরুদণ্ডের অসস্থি, গতিশীলতার অভাব, পেশী ও ভার্টিবরাতে টেনে ধরা অনুভূতি।
চক্ষু তারার সঙ্কোচন ও চোখ পিটপিট করে, চোখের কাজ করার পর চোখের অসস্থি।
দূরের কিছু দেখেনা কেবল মাত্র নিকটের জিনিস দেখতে পায়।

অস্বাভাবিক মানসিক কার্যকলাপ—সর্বদা চিন্তা করে দৃষ্টি’ অস্বচ্ছ চোখে পাতলা চামড়ার পর্দা পড়ে দৃষ্টি অস্বচ্ছ হয়। সবকিছু যেন একটার সাথে। আরেকটা জড়িয়ে গেছে দেখে।

চোখের পরিশ্রম করে চোখে ব্যথা হয়—কাল কাল বিন্দুর মত চোখের সামনে ভাসে আলোর ঝলকানি দেখে, চোখের পাতা ও চোখের পেশীগুলো নাচতে থাকে (এগারি), চোখের তারা অনবরত ঘুরতে থাকে—এসব লক্ষণে উপযোগী ।

দেহের সব পেশীগুলোর দারুণ অবসন্নতা, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ইচ্ছামত চালনা করা যায় না (জেলস)।

মানসিক ও দৈহিক অসুস্থতার যুবকদের হাত পায়ে সামান্য কাপুনি বা সারা দেহ কাপে, আঘাতজনিত বা কোন রকম কারণ ছাড়াই টিটেনাস রোগ কোন লোক সামনে দিয়ে হেঁটে গেলে তা থেকে উৎপন্ন হাওয়া নাকে গিয়ে টিটেনাস হয় বা বেড়ে যায় হাইপেরি, লিসিন, নাক্স-ভ, ষ্ট্রিকনি)।

সম্বন্ধ—তুলনীয়—বেল, কোনি, কুরারে, জেল, হাইপেরি ও ষ্ট্রিকনি। টিটেনাস = ধনুষ্টঙ্কার (Tetanus) অন্য নাম Lock-Jaw বায়ুবাহিত জীবাণু clostridium Tetani (ক্লষ্ট্রিডিয়াম টিটানি) যা সাধারণতঃ রাস্তার ধূলো ময়লাতে পাওয়া যায়। ঐ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে রোগীর খিঁচুনী হয় ও পেশীগুলো শক্ত; অনমনীয় হয়ে পড়ে, আক্রমণ ধীরে ধীরে বা হঠাৎ হতে পারে। প্রথম লক্ষণ চোয়াল শক্ত হয়ে যায়, মুখের পেশী নাচতে থাকে।

(মাইগেল ২০০ শক্তি), উদোম পাগলের মত মুখের ভাব হাসিকান্না মেশানো অভিব্যক্তি, পিঠের ও হাতপায়ের পেশীগুলো টানটান Tetanic হয়ে যায়।

রোগীর পিঠ যদি পেছনদিকে ধনুকের মত বেঁকে যায় তবে সেই অবস্থাকে ওপিস্হোটোনাস (Opisthotonos)। যদি পিঠ পাশের দিকে বেঁকে আসে তবে তাকে পুরোটোনাস (Pleurothotonos) ও যদি সামনের দিকে কুঁজো মত হয়ে বেঁকে যায় তবে সেই অবস্থাকে এমপ্রোস্হোটোনাস (Emprosthotonos বলে।

গোলমালে, জোর বাতাসে বা বিছানার চাদরের ছোঁয়া লাগলে খিঁচুনী ভাব বেড়ে যায়। গায়ের তাপমাত্রা অসম্ভব রকম বেড়ে যেতে পারে। শরীরে কোথাও ক্ষত হয়ে তাতে ঐ জীবাণুর সংক্রমণ হলে এই রোগ হয়। -Taber’s cyclo. Med. Dict. ]