ক্রিয়োজোটাম KREOSOTUM [Kreos] - Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

Kolkata Herbal. Ginseng.Homeo Unani Herbal Medicine.Repertory Materia Medicia.

ফোনে অর্ডার দিতে: 01720000039 অর্ডার করার জন্য প্রোডাক্ট কোডটি লিখে কল বা SMS, Whatsapp, IMO করুন. সারা বাংলাদেশ কুরিয়ারে ডেলিভারি । Ginseng Alkushi Ashwagandha জিনসিং আলকুশি, অশ্বগন্ধা শিমুল

SUBTOTAL :
ক্রিয়োজোটাম KREOSOTUM [Kreos]

ক্রিয়োজোটাম KREOSOTUM [Kreos]

Short Description:

Product Description

 


যৌন ক্রিয়া করতে ভয়, ধর্ষিত হওয়ার স্বপ্ন দেখে, অস্থির ও স্পর্শকাতর বিশেষ করে ঋতুস্রাবের পূর্বে।
অত্যন্ত খিটখিটে ও একগুঁয়ে মেজাজ, ক্যামোমিলা তরুণ রোগে আর ক্রিয়োজোট পুরাতন রোগে ব্যবহৃত হয়।
শরীরের যে কোন দ্বার দিয়ে যে স্রাব নির্গত হয় তা দুর্গন্ধময়, গরম ও ক্ষতকর, স্রাবের ঘায়ে অত্যন্ত জ্বালাযুক্ত ব্যথা।
ক্ষুদ্র ক্ষতস্থান হতে প্রচুর রক্তস্রাব ও তন্তু বিনষ্ট হওয়ার প্রবণতা।
শিশুর দাঁত উঠার অল্প দিনের মধ্যেই দাঁত পোকায় খায়, তাতে ব্যথা ও রক্ত পড়ে।

উপযোগিতা — যাদের গায়ের রঙ কাল, যারা সামান্য কুঁজো হয়ে গেছে স্বাস্থ্য যাদের ভেঙ্গে গেছে, অপুষ্টিতে ভুগছে, বয়সের তুলনায় অতিরিক্ত লম্বা (ফস), তাদের ক্ষেত্রে উপযোগী। যে সব শিশু দেখতে বুড়োদের মত, যাদের গায়ের চামড়া কুচকে গেছে (এব্রোটে) ফুলা (গ্ল্যান্ডের অসুখে ভোগে) ও সোরাদোষদুষ্ট, দ্রুত রোগা হয়ে যাচ্ছে (আয়োডি) সেই শিশুর ক্ষেত্রে ও মহিলাদের রজোনিবৃত্তিকালের পরবর্তী রোগ সমূহে (ল্যাকে) উপযোগী ।

রক্তপ্রস্রাব প্রবণতা — একটু কেটে বা ছড়ে গেলে অনেক রক্ত বার হয় (ক্রোটে, ল্যাকে, ফস); নাক হতে, ফুসফুস হতে, প্রস্রাবের সাথে কালচে রক্ত (Passive) বার হয়। টাইফয়েড লক্ষণে রক্তস্রাব হয়ে অত্যন্ত অবসন্নতা; দাঁত তুললে কালচে রক্ত চুইয়ে চুইয়ে বার হতে থাকা—এসব লক্ষণে উপযোগী।

ঋতুস্রাবের আগেও ঐ সময় কানে গর্জন ধ্বনি, গুনগুন শব্দ সাথে বধিরতা—এসব লক্ষণে উপযোগী । শ্লৈষ্মিক ঝিল্লীগুলো হতে ক্ষতকর, দুর্গন্ধযুক্ত, কলতানির মত স্রাব বার হতে থাকে; জীবনীশক্তি ভীষণভাবে নিঃশেষিত।

চুলকানি — যা সন্ধ্যার দিকে এমন বেড়ে যায় যেন রোগী পাগল হয়ে যাবে। চুলকানিতে চর্মোদ্ভেদ থাকে না—ডলিকস্ ।

শিশুদের দাঁত ওঠায় কষ্ট দাঁত বার হবার সাথে সাথেই দাঁতগুলো ক্ষয়ে যেতে থাকে—মাড়ি নীলচে লাল, নরম স্পঞ্জের মত, রক্ত বার হয়, প্রদাহ হয়, স্কার্ভি হয় (Scorbutic) ও মাড়িতে ঘা হয় ।

বমি — গর্ভাবস্থায় মিষ্টি স্বাদ বমন ও মুখে লালা আসে। কলেরা হয়ে বমি, দাঁত ওঠায় কষ্ট, ঐ সাথে বমি । প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধযুক্ত মলত্যাগ ও সাথে বমি । পাকস্থলীর মারাত্মক অসুখে বমি এসব লক্ষণে উপযোগী।

ঋতুস্রাবের আগে ও ঐ সময় মারাত্মক মাথায় যন্ত্রণা (সিপিয়া)।

ঋতুস্রাব – নির্দিষ্ট সময়ের অনেক আগে, প্রচুর পরিমাণে ও দীর্ঘদিন ধরে হতে থাকে। ঐ সময় ব্যথাযন্ত্রণা হয় কিন্তু ঋতুস্রাবের পর ব্যথা যন্ত্রণা কমে যায়। শুলে ঋতুস্রাব হতে থাকে উঠে দাঁড়ালে বা হাঁটাচলা করলে স্রাব থেমে যায়। ঠান্ডা পান করলে ঋতুর ব্যথা কমে যায়। স্রাব থেমে থেমে হয়—সময় সময় একেবারে বন্ধ হয়ে আবার স্রাব হতে থাকে (সালফ)।

প্রস্রাব চাপলে ধরে রাখতে পারে না—শুয়ে থাকা অবস্থাতেই কেবল প্রস্রাব করতে পারে প্রচুর ফ্যাকাসে প্রস্রাব হয়। প্রস্রাব চাপলে বিছানা ছেড়ে উঠতে উঠতে বিছানাতেই প্রস্রাব করে ফেলে এমনই বেগ হয় (এপিস, পেট্রোসেলি) প্রথম ঘুমের মধ্যেই প্রস্রাব করে ফেলে (সিপিয়া)-ঘুম থেকে শিশুকে তুলতে কষ্ট হয়। প্রস্রাবের সময় ও পরে চিড়িকমারা যন্ত্রণা ও জ্বালা হয় (সালফ)।

শ্বেতপ্রদর — হেজে যায়, ঘা হয়ে যায়, দুর্গন্ধ হয়। দুই ঋতুর মধ্যবর্তী সময়ে স্রাব হয় (বোভিষ্টা, বোরাক্স)—কাঁচা শস্যের (ধান, গম ইত্যাদি) গন্ধ বার হয়, শুকিয়ে কাপড়ে মাড় দেওয়ার মত শক্ত হয়ে যায়-কাপড়ে হলদে দাগ লাগে ।

প্রসবের পরবতী স্রাব (Lochia)—কালচে, বাদামি, দলাদলামত, দুর্গন্ধযুক্ত, যোনিদ্বার হেজে যায়—সময় সময় একদম বন্ধ হয়ে আবার স্রাব শুরু হয় (কোনি, সালফ)।

জননাঙ্গে ও যোনিপথে ভীষণ ক্ষতকর চুলকানি হয় ।

সম্বন্ধ — ক্যান্সার ও মারাত্মক অসুখে ক্রিয়োজোটের পর আর্স, ফস, সালফ ভাল ফল দেয়। কার্বভেজ ও ক্রিয়োজোট বিরুদ্ধ সম্পর্ক।

বৃদ্ধি – খোলা বাতাসে, ঠান্ডা আবহাওয়ায়, ঠান্ডা পড়া শুরু হলে, ঠান্ডা জলে স্নানে বা হাতমুখ ধুলে, বিশ্রাম বিশেষত শুয়ে থাকলে রোগ লক্ষণ বেড়ে যায় ।

উপশম – সাধারণতঃ তাপে উপশম হয় ।

শক্তি – ৬, ১২, ৩০, ২০০।

[Scorbutic–(স্করবুটিক) স্কার্ভিরোগগ্রস্ত] (স্কার্ভিরোগ—অপুষ্টিজনিত বিশেষত ভিটামিন ‘C’ বা Ascorbic Acid (এ্যাসকরবিক এ্যাসিড) এর ঘাটতি হয়ে রক্তস্রাবের প্রবণতা ও হাড় ও দাঁতের অস্বাভাবিক গঠন হতে থাকে।

লক্ষণ — কিছুদিন যাবৎ স্বাস্থ্য খারাপ হয়, ফ্যাকাশে হলদে গায়ের রঙ হয়ে যায়, দুর্বলতা, পায়ে, অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ও সন্ধিগুলোতে ব্যথা, রক্তশূন্যতা, অত্যন্ত দুর্বলতা নরম মাড়ি দিয়ে রক্ত, দেহের অন্য পথে,  লোমকূপের গোড়া হতে রক্ত, মাংসপেশীতে শক্ত ভাব এসব দেখা যায়।

কারণ তত্ত্ব – ভিটামিন ‘C’-এর অভাব সাধারণতঃ তাজা ফল বা শাকসজী খেলে হয় ।

চিকিত্সা — লক্ষণানুযায়ী হোমিও ওষুধের সাথে ভিটামিন ‘C দিতে হয় ঐ সাথে কমলালেবু ও টমাটোর রস প্রচুর পরিমাণে দিতে হয়।

Scus infantie – শিশুদের হতে দেখা যায় সাধারণতঃ বেবীফুড বেশীদিন খেলে হয় কারণ ওতে ভিটামিন ‘C’-এর পরিপূরক থাকে না ।